Sunday, March 11, 2012

আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান

আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান বাবা বিশাল বড় ব্যবসায়ী, পরিচয় দেওয়া বাতুলতা মা ছিলেন গৃহিণী, তবে আমি যখন এস এস সি তে পড়ি তখন মা মারা যান বাবা ব্যাবসায়ের চাপে আর বিয়ে করেন নি বাসায় আমাকে একা থাকতে হত এজন্যই বুঝতে পারার পর থেকে ইন্টারনেটে যৌনতার দিকে আগ্রহী হয়ে পড়ি ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময়ই আমার যৌনতা বিষয়ক জ্ঞানে কোন কমতি ছিল না যৌবনজ্বালা (ঠিক যৌবনজ্বালা বলা যায়না বটে – কৈশোরজ্বালা, হেঃ হেঃ) মেটাতাম হাত মেরে একসময় তাতেও বোর হয়ে গেলাম, চাইতে লাগলাম একটা রিয়েল যোনি
মাথায় ঠিক আইডিয়া আসছিল না ক্লাসের মেয়েগুলো খুব মুডি, ওদের সাথে লাগানোর মত সুযোগও নেই কি করা যায় ভাবতে ভাবতে এক জিনিয়াস আইডিয়া এলো বাবাকে ধরলাম আমাকে একটা বড়বোন এনে দিতে সেটা কিভাবে? আমার চেয়ে বয়সে কিছু বড় একটা ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়ে এনে দিতে বললাম, অবশ্যই হ্যান্ডসাম মাসিক বেতনে সে সবসময় আমাদের বাসায় থাকবে, পড়াশোনা করবে আর আমার সাথে খেলবে বাবা রাজী হলেন, হয়ত আমার বিশাল একাকীত্ত্বের কথা ভেবেই আমার আনন্দ আর দেখে কে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া হল, আমি আর বাবা ভাইভা নিয়ে একটা অসাধারন সুন্দরী মেয়েকে আমার বোন হিসেবে এপয়েন্টমেন্ট দিলাম ইংরেজীতে busty বলতে যা বোঝায় মেয়েটি, সরি মেয়েটি বলছি কেন, নিপা ওরফে আপু ছিল তাই ৫’৪” লম্বা, ৩৪-২৪-৩৪ মাপের অদম্য গড়ন, দুধে আলতা রঙ, নির্মল চেহারা আপুর আমি প্রথম দেখা থেকেই পছন্দ করে ফেলেছি
পাঠকদের কাছে আমার মনোবাসনা এখনো ক্লিয়ার না হলে বলে নিই আমি এই ফন্দি করেছি শুধুমাত্র সেক্স করার সুবন্দোব্যস্ত করার জন্য; বাকিটা উপরি লাভ আর কি
আপু আমার সাথে সখ্যতা গড়ে তুলল, ঠিক যেন নিজের ভাই আমাকে হাতে তুলে খাইয়ে দিত, রাতে চুলে হাত বুলিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিত, ‘লক্ষী ভাই, সোনা আমার” ইত্যাদি বলে ভাসিয়ে দিত আমি অতিমাত্রায় addicted হয়ে পড়লাম তার প্রতি তবে চোদার কথা কিন্তু ভুলিনি, বরং মূহুর্তে মূহুর্তে কামনা আরো চাগিয়ে উঠত যখন খাইয়ে দিত আমি ওর কোলে শুয়ে পড়তাম ওর কমলার মত বুবসগুলো থেকে সুন্দর মেয়েলী গন্ধ ভেসে আসত রাতে ঘুম পাড়াতে আসলে আমি আপুর খুব ক্লোজ হয়ে শুতাম মাঝে মধ্যে ওর বাহুতে মাথা রেখে শরীরের ভেতর প্রায় সেঁধিয়ে যেতাম ওর দেহের উষ্ণতার বাইরে বের হতে ইচ্ছে হতোনা কোনমতেই
আমি সময় নিচ্ছিলাম, একটু একটু করে হয়ত আজ ওর বাহুতে শুয়েছি, কাল ওর উপর হাত রেখেছি – এভাবে এখন ওর সাথে কথাবার্তায় ফ্রি হতে হবে
গত কয়েকটা দিন ধরে আপু বেশি কাছে আসছে না এই অবস্থা যখন লক্ষনীয় পর্যায়ে চলে গেল তখন আমিই আপুর ঘরে গেলাম
-কি হয়েছে তোমার?
-কিছু হয়নি বাবু, শরীরটা একটু খারাপ লাগছে এই যা
-আশ্চর্য! আগে বলনি কেন? আমি এখুনি ডাক্তার আনাচ্ছি
-না না, ডাক্তার লাগবে না এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে
-কি এমন সমস্যা যে ডাক্তার লাগবে না, এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে?
-বুঝবি না
-বুঝবো না কেন? আমাকে বাচ্চা মনে কর?
-বাচ্চাই তো – আদুরে গলায় বলল আপু, ওরে আমার লক্ষী সোনা বলে চিবুকে টকাস করে একটা চুমু খেল
আমি কিন্তু ঠিকই বুঝেছি, সেইসাথে এই সুবর্ণ সুযোগটাও হাতছাড়া করছি না জিজ্ঞেস করলাম – কি হয়েছে বলনা, আমার খুব টেনশন লাগছে
-বুঝলি না গাধা, এগুলো মেয়েলী সমস্যা, ঠিক হয়ে যাবে
-মেয়েলী সমস্যা কিরকম? [আমি just ভান করছি হেঃ হেঃ]
-প্রতিমাসে মেয়েদের period হয়, এসময় শরীর খারাপ থাকে
______________________________এরপর অনেক চাপাচাপি করে ওর মুখ থেকে এ সম্পর্কে সব কথা আদায় করলাম এবং সেদিনের মত ক্ষ্যান্ত দিলাম
আপু পরের দু’দিনে স্বাভাবিক হয়ে গেল আমাদের পাতানো ভাই-বোনের অমৃত সম্পর্ক আগের মত চলতে লাগল কিন্তু ভাই, কামনা হল মানুষের মৌলিক তাড়নার একটি একে সহজে নিবৃত্ত করা যায় না আমিও পারবো না তাই আবার Attempt নিলাম ফ্রি হবার
এমন একটা মুভি পছন্দ করলাম যেটাতে খুব হালকা সেক্স দৃশ্য আছে আমার কম্পিউটারে চালিয়ে পজ দিয়ে রাখলাম যেই মাত্র আপু ঘরে ঢুকবে, প্লে দিয়ে দেব প্ল্যান মত জিনিসটা হল আপু দেখে কিছু বলল না যেন দেখতে পায়নি এমন ভঙ্গিতে ঘর গুছাতে লাগল আমি বাধ্য হয়ে rewind দিয়ে আবার চালালাম এবার আপু মুখ খুলল
-কি দেখিস এসব?
আমি উত্তরে কেবল ফিক করে হাসলাম আপু এসে আমার হাত থেকে মাউসটা নিয়ে বন্ধ করে দিল বলল- এগুলো দেখতে নেই
-Come on আপু, এই জিনিসগুলো আমি কিছুই জানি না আমাকে দেখতে দাও
-এমনিতেই জেনে যাবি
-কে শেখাবে আমাকে?
-কেন? তোর বউ?
-একটা বোকার মত কথা বললে এখনকার মেয়েদের যে অবস্থা তাতে আমার মত গবেটকে পেলে ডিভোর্স দিয়ে চলে যাবে শিখতে হবেনা কিছু?
এরপর আপু বেশ কিছুক্ষন চুপ
-ঠিক আছে, আমি শেখাব এখন পড়তে বস
আমি অবশ্য বাধ্য ছেলের মত উঠে গেলাম কেন জানি না এমন হয়েছে আমি আপুর কথা ফেলতে পারি না তবে আমার মাথায় শয়তানি বুদ্ধি আঁটতেই লাগল আপু একবার রুম থেকে চলে গিয়ে ঘন্টাখানিক পর হালকা নাশতা নিয়ে আসে তখন কথাটা পাড়লাম
-আপু!
-হুঁ…
-ফার্স্ট লেসনটা আজকেই দিয়ে দাও না…
আপু একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল কিছুক্ষন এরপর অনেকক্ষন, যেন এক যুগ পর একহাতে আমার চুল ধরল, আরেক হাতে ওর ওড়নাটা সরিয়ে দিল
বিশ্বাস করুন পাঠক, ওর এহেন মূর্তি আমি আর আগে দেখিনি ওড়নাটা সরিয়ে দিতেই যেন যৌবনটা ঠিকরে বেরিয়ে আসতে চাইল অবাক চোখে দেখলাম ওর কমলা লেবুর মত দুধ দুটো, পৃথিবীর সব জ্যামিতিক গড়নকে হার মানায় নিচে ব্রা পরেনি হয়ত, তাই খুব কোমল লাগছিল বোঁটা দুটো তীক্ষ্ণ হয়ে ভেসে উঠেছিল তবে ব্রা পরেনি বলেও ও দুটো স্থানচ্যূত হয়নি শূন্যে ঝুলে থাকার মত ঝুলে রয়েছে, উন্নত ও উদ্ধত আমি সব ভুলে হারিয়ে গেলাম…
আপু ধীরে ধীরে আমার মাথাটা ধরে ওর বুকে লাগাল গোপন গন্ধটা নাকে আসতেই আমার মাথাটা ঘুরে ওঠে আমি আর শ্বাস নিতে পারি না জামা ভেদ করে বৃন্ত দুটোর স্পর্শ পাই গালে ওর হার্টবিট বেড়ে যাওয়া টের পাই আমার মাথাটা ধরে সে বুকের উপর ঘষাতে থাকে প্রতিবার ঘর্ষনের সময় ওর বোঁটাগুলো সরে যাচ্ছিল আমি তাও টের পেলাম
এবার আমার পালা ওর বাঁধনের মধ্যেই মাথাটা ঘুরিয়ে সম্মুখবর্তী করলাম আলতো করে চুমু দিলাম বোঁটায় শিহরিত হল আপু আমার মুখ আরো দেবে গেল পেলব দুধে শক্ত করে চেপে ধরায় ক্রমাগত চুমু খেয়ে চলেছি, এবার চুষতে শুরু করলাম আপু স্থির থাকতে পারছে না, পারছি না আমিও আমার নিচের যন্ত্রটা লাফাতে শুরু করেছে আপু ধরে রেখেছে আমাকে, কিন্তু ওর শরীর মোচড়ানো দেখে মনে হচ্ছিল বাঁধন ছেড়ে যেতে চাচ্ছে আমার কাছ থেকে আমি দু হাত দিয়ে ওর কোমর জড়িয়ে ধরলাম, সত্যিই বন্দি করলাম ওকে এবং চোষন লাগালাম আরো জোরে আপু পেছনে বেঁকে পড়ল চোখ অনুভবে বুজে এসেছে হঠাৎ আবার ঝটকা মেরে আমার দিকে ঝুঁকে পড়ল খোলা চুলগুলো এসে ঢেকে দিল আমার মাথা মৃদু সুবাস আসছে চুল থেকে ঝুঁকে আমার চুলে চুমু খেতে লাগল আপু চেপে ধরছে আরো জোরে বাঁধনে ঢিল দিলাম না আমিও
বুকের বৃন্তের উপরিভাগের জামাটা ভিজে গেছে এবার আমি কুটকুট করে কামড় দিচ্ছি ওর গলা দিয়ে হালকা শীৎকার বেরিয়ে এলো – আঃ…

কলিংবেলের আওয়াজ, আপু এক ঝটকায় আমাকে ছেড়ে দিয়ে সরে গেল ওড়নাটা পরে দৌড়ে চলে গেল অন্য ঘরে আমি দরজায় আগমনকারীর
চোদ্দগুষ্ঠী উদ্ধার করছি মনে মনে, নিশ্চই পেপারওয়ালা হবে পেপারটা দরজার নিচে দিয়ে গড়িয়ে দিয়ে চলে গেছে
সেদিন সারাদিন আর আপুর দেখা মিলল না
______________________________২.
আমি সুযোগ খুঁজছি বটে, তবে যে হন্যে হয়ে খুঁজছি তা না এর মধ্যে আপু নরমাল হয়ে গেছে, আমিও যেন কিছুই হয়নি এমনি ভাবে আছি বাবার অফিসে চাপ কম তাই পরের উইকেন্ডে আমরা গ্রামে বেড়াতে যাব আপুও যাবে এটাকে একটা সুযোগ মনে করে তীর্থের কাকের মত বসে রইলাম
শুক্রবার সকালে খুব ভোরে উঠেই লাফালাফি শুরু করে দিলাম যাবার জন্য বাধ্য হয়ে বাবা বেশ সকাল সকাল স্টার্ট করল ড্রাইভারের পেছনে বাবা, তার পেছনের সারিতে আমি ও আপু পুরোটা রাস্তা আমি আপুর কোলে শুয়ে শুয়ে এলাম, আপুর গোপনাঙ্গের খুব কাছে ভাগ্য খারাপ, যে গন্ধের আশায় ছিলাম তা পাইনি তবে নিচ থেকে ওর বুকের আদর্শ শেপটা দেখতে দেখতে গিয়েছি গাড়ির ঝাঁকুনিতে বুকের নাচন মনোলোভা মাঝে দু-তিনবার ওর মেদহীন পেটে চুমু খেয়েছি খুব নরমভাবে হয়তো টের পায়নি
বৃষ্টির দিন, আমরা পৌঁছানোর পরপরই বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল আমি আর আপু অনেক মজা করলাম বিকেল বেলা ঘুমাব, একটা দূরের রুমে গিয়ে আমি একটা চাদর গায় দিয়ে শুয়ে পড়লাম, আপু আসছে মিনিট পাঁচেক পর আপু এসে দরজা লাগিয়ে দিল রিমঝিম বৃষ্টি চলছেই বাইরে পরিবেশটা চিন্তা করে পুলক জেগে উঠল
আপু বিছানার পাশে আসতেই আমি ওকে জাপটে ধরে ফেললাম আমার গালে কপালে ও অসংখ্য চুমু খেতে লাগল বিনিময়ে আমিও দিলাম এবং হাত ধরে আমন্ত্রণ জানালাম বিছানায়, চাদরের নিচে আসার জন্য আপু ওড়নাটা খুলে রেখে ভেতরে চলে এলো এখনো আদর করে দিচ্ছে
আপু ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করল “কখনো লিপকিস করেছিস?”
আমি বললাম “তুমি আমার লাইফে প্রথম মেয়ে
“আয় শিখিয়ে দিচ্ছি” বলে আমার চিবুকটা উঁচু করল সে, “এটা তোর সেকেন্ড লেসন
আমি দেখলাম আপুর গোলাপ ফুলের পাপড়ির মত ঠোঁট দুটো এগিয়ে আসছে আমার কাছে মনে হল সময় যেন স্থির হয়ে গেছে যখন ঠোঁট স্পর্শ করল ততক্ষনে আমি চোখ বুজে ফেলেছি আবেশে গরম নিশ্বাস আমার গালে আছড়ে পড়ছে আমি সাড়া দিতে শুরু করলাম
সুদীর্ঘ চুমুর পর দুজনে চোখ খুললাম যেন এইমাত্র মাতাল ঘোর কাটল পরমূহুর্তে আমি আপুকে আঁটসাট করে জড়িয়ে ধরলাম আপুও আদুরে ভঙ্গিতে আমার পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে লাগল আমার হাতটা ছিল ওর জীপারের ঠিক উপরে ওটা ধরে ধীরে ধীরে খুলতে শুরু করলাম আপুর গরম নিশ্বাস আমার ঘাড়ে লাগছে বৃষ্টি হচ্ছে বাইরে পুরোটা চেইন নামিয়ে দিয়ে অপর হাতটা দিয়ে বুকের উপরের জামাটা নিচে টানলাম, নেমে গিয়ে সুদৃশ্য গিরিখাতটা ভেসে উঠল আমার এহেন প্রচেষ্টা দেখে আপু হেসে উঠল টেনে ধরে নিজেই সাহায্য করল আমি সেখানে নাক-মুখ রাখলাম অন্ধকার এবং মিষ্টি একটা গন্ধ চুমু খেলাম সেখানে আপু হাতটা এনে আমার মাথায় ধরল, আরেকটু আপন করে নিল আমাকে কিছুক্ষণ পর পিঠে হাত দিয়ে ব্রা টা খুলে নিলাম খাপছাড়া হতেই লাফিয়ে বেরিয়ে গেল দুধ দুটো আমি মুখে পুরে নিলাম আহ…হ… আপুর গলা চিরে বেরিয়ে এলো চেপে ধরল মাথাটা আরো জোরে একটা হাত সরিয়ে নিয়ে আমার উরুসন্ধিস্থলের খোঁজে হাতড়াল যখন জীপারটা খুলে নিয়ে ভেতরে হাত গলাল, মানে আমার যন্ত্রে টাচ করল, বিদ্যুত প্রবাহ খেলে গেল আমার শরীরে ওর বুক থেকে আমি মুখ সরিয়ে নিলাম আপু অবাক দৃষ্টিতে তাকাল – কি হল?! আমি কিছু না বলে একটা ঢোক গিললাম, আপু হাসল বিছানা থেকে পিঠ ছেড়ে উঠে এলো সে চাদরটা সরিয়ে দিল গা থেকে থ্রি কোয়ার্টার প্যান্টটা একটানে নিচে নামিয়ে দিল এবার আমি একটা মেয়ের সামনে পুরো নগ্ন আমার কেমন জানি অসহায় লাগল, আপুর চোখে দুষ্টু হাসি “চুপচাপ শুয়ে থাক” বলল সে ঘষটে ঘষটে একটু পেছনে চলে গেল সে, উঠে বসল আমার হাঁটুর উপরে মুঠোর ভেতর এতক্ষন যাবৎ আমার দন্ডটা নিয়ে খেলছে, একটা রডের গরম টুকরার মত হয়ে আছে ওটা দন্ডটা ধরে উপর নিচে জোরে খেঁচ লাগাল আপু কখনো জোরে কখনো আস্তে
এবার ধীরে ধীরে মুখটা নামিয়ে আনল নিচে, আমি বুঝলাম না উদ্দেশ্য কি তাকিয়ে একবার ভুরুটা নাচিয়েই ঝপ করেই বাড়াটা নিজের মুখে পুরে নিল আমার শরীরের প্রতিটা অনু দূর্ঘটনার মত দ্রুত প্রতিক্রিয়া করল, টলে উঠলাম আমি শরীরের প্রতিটা শিরা দপদপ করে লাফাতে শুরু করল আপু নিবিষ্ট মনে বাড়াটা চুষতে লাগল আমার দিকে তাকিয়ে দেখছে কিন্তু আমি যে আর আমি নেই, গলাকাটা মুরগীর মত হাঁসফাঁস করছি আপু দেখে আরো খুশি হয়ে উঠল ঘস…ঘস… শব্দ উঠছে আপুর চুলে হাত দিলাম, একটু আটকাতে চাইলাম ওর ক্ষিপ্রতা আর কিছুক্ষন একই জিনিস করে গেলে আটকাতে পারব না
______________________________আপু অনেকক্ষন আমাকে স্বর্গীয় সুখ দিয়ে গেল যখন মনে হল আর পারব না, ভেতরে ছুটোছুটি শুরু হয়ে গেছে, তখন ওর মাথা ধরে তুলে ফেললাম হাতে ধরে নিয়ে এলাম কাছে গভীর আগ্রহে একটা চুমু খেলাম ওর ঠোঁটে শরীরটা ছেড়ে দেয়ায় আমার বুকের উপর পড়ল সে মাঝখানে দলিত হল ওর পেশল দুধ দুটো গড়ান মেরে ওকে নিচে নিয়ে এলাম কপালে একটা হালকা চুমু দিয়ে নিচে নেমে যাচ্ছি, বুক থেকে শুরু করে দু ইঞ্চি পরপর চুমু দিয়ে ওর গুপ্তধনটার কাছে পৌঁছে গেছি সুন্দর করে ক্লীন শেভ করা, একটা কামনা উদ্রেককর উতাল গন্ধ, ভেতরে একটা পশুকে জাগিয়ে তুলল কিছুটা সময় কেবল মুগ্ধ চোখে যোনির দিকে তাকিয়েই থাকলাম, বাস্তবে দেখা এই প্রথম এটা আপু একটা হাত এগিয়ে আনল, চিরে ধরল যোনিটা ভেতরে অমোঘ আকর্ষণময়ী গোলাপী আভা আমি আর থাকতে পারলাম না জিভ বের করে রাখলাম ওই চিরেতে আপু শিস দিয়ে উঠল চিরটা এক হাতে ধরে রেখে আরেক হাত আমার মাথায় নিয়ে আসল আমি উপর থেকে নিচে চেটে চলেছি, মাঝে মাঝে চুষে দিচ্ছি, কখনো শক্ত করে আবার কখন নরম ভাবে ওর ক্লাইটোরিসটাতে যতবার জিভ লাগাচ্ছিলাম ততবার কেঁপে কেঁপে উঠছিল আপু উত্তেজনায় কি করবে বুঝে উঠতে পারছে না বুঝলাম ও পুরোপুরি দুনিয়ার বাইরে; ওর শীৎকার আমার কানে মধু ঢালছে পাগলের মত হাঁপাচ্ছে, উঠানামা করছে সুন্দর বুকটা খামচে ধরছে বিছানা অথবা আমার পিঠ একসময় আপুও পারল না, সমস্ত শক্তি দিয়ে চেপে ধরল আমাকে বুঝতে পারলাম জল খসছে ওর আমি চোখ তুলে সেই অসাধারন অভিব্যক্তিটা দেখতে চেষ্টা করলাম কি অসাধারণ! কি অভিনব! উত্তেজনায় সে পিঠ ছেড়ে উঠে গিয়েছিল, পর্বটা শেষ হতে ধপ করে পড়ল আবার উঠে সোজা হয়ে বসল আমার মাথাটা সরিয়ে নিয়ে পরম আদরে জড়িয়ে ধরল বুকে, চুমু খেল এখানে সেখানে
এক মিনিট পর, আপুকে ধরে শুইয়ে দিয়েছি আমি চলে গেছি ওর যোনির পাশে পা দুটো আমার কোমরের পাশ দিয়ে ছড়িয়ে দেয়া আপু ওর দুধ নিয়ে খেলা করছে আমি বাড়াটায় একটু থুতু লাগিয়ে ওর চিরের কাছে সেট করলাম চোখে চোখে তাকালাম ওর, সেখানে প্রশ্রয় ওর যোনির ভেতর ঢুকিয়ে দিলাম বাড়াটা ব্যথায় আপুর মুখটা হা হয়ে উঠল, যত যাই হোক, ও এখনো কুমারী একটু সময় দিলাম, আপু দু হাত দিয়ে আমার বুকে ঠেলছে যেন বের করে দিতে চাইছে আমাকে আমি অগ্রাহ্য করে ঠায় হয়ে থাকলাম ওর হাতে হাত ধরলাম একটু বের করে আনলাম, পরমুহূর্তেই আবার এক ঠাপে ঢুকিয়ে দিলাম আপুর চেহারায় স্পষ্ট ব্যাথার ছাপ পড়ল আরেকটু ঝুঁকে এলাম ওর দিকে এখনো ঠাপানো শুরু করিনি আরেকটু সময় দিচ্ছি এই ফাঁকে চুমু খেলাম আপুর ঠোঁটে ও মুখে দীর্ঘ চুমুর ভেতর ঠাপাতে শুরু করলাম ব্যাথা প্রকাশক শব্দগুলো বের হতে পারছে না চুমু খাচ্ছি বলে, তবে সে চুমুতে সাড়াও দিতে পারছে না গতি বাড়াচ্ছি ক্রমে পুরোটা ঢুকাতে পারছিলাম না, একটা সময় পুরোটাই ঢুকে গেল আপুকেও একটু নিষ্ক্রান্ত মনে হল এখন সে উপভোগ করতে শুরু করেছে আমি গতি আরো বাড়ালাম যখন একটা rhythmয়ে চলে এল তখন ওর শরীরটা নিয়েও খেলতে লাগলাম দুধগুলো উপর নিচে অবিরাম দুলছে, মেয়েলী শরীরটা মোচড় খাচ্ছে বৃষ্টির মধ্যেও শুনতে পাচ্ছি ঠাপানোর শব্দ আপু অল্প অল্প গোঙাচ্ছে ওর সবকিছু দেখে আমার মনের ভেতর কেমন ভালবাসা জন্মাল
আপু আমাকে সরিয়ে দিল উঠে হাঁটুতে আর দুই হাতে ভর দিয়ে আসন নিল আমি পেছন থেকে দৃশ্যটা দেখে সামলাতে পারলাম না ওর চিরেটা এভাবে আরো গভীর মনে হল, যেন অপেক্ষা করে আছে মাথার চুল গুলোকে একটা ঝাঁকি মেরে সরিয়ে দিল আমি এগিয়ে এসে আরেকটু থুতু মেখে ভরে দিলাম এবার পচ করে ঢুকে গেল আপু গুঙিয়ে উঠল- আহ…যোনি মার আমাকে, আরো জোরে মার লক্ষীসোনা মেরে ফাটিয়ে দে বলে সে তলঠাপ দিতে লাগল আমি ওর সুগঠিত পাছাটা ধরে গতিটা আরো বাড়িয়ে দিলাম আপুর খিস্তি চরমে উঠেছে “আঃ আঃ… জোরে, আরো জোরে, এই কুত্তা আরো জোরে….আঃ আঃ…”
______________________________আপুর বোধ হয় ঘনিয়ে আসছে আমি অনুমান করে সর্বশক্তি দিয়ে ঠাপ মারতে লাগলাম একটা হাত নিচে নামিয়ে এনে ওর যোনি মর্দন করতে লাগলাম আপু পাগল হয়ে যাচ্ছে ঝড়ের মাতন শুরু হয়ে গেল আমাদের মধ্যে আপু সামনের হাত ভেঙে বুক দিয়ে শুয়ে পড়ল, কাজেই আমাকে আরেকটু ঝুঁকতে হল এবার ঠাপগুলো আরো গভীরে গিয়ে লাগছে ও ক্রমাগত হাঁপিয়ে যাচ্ছে ঠাপের চোটে উঁচু করে রাখা পাছা ধীরে ধীরে নেমে যাচ্ছে আমিও সেভাবে আরো ঝুঁকে যাচ্ছি একসময় আমাকে দু’হাত দিয়ে ঠেস দিতে হল, কিন্তু আমি অবিরাম ঠাপিয়েই যাচ্ছি আপু বিছানার চাদর মুঠি করে ধরে মুচড়ে দিচ্ছে বাড়িয়ে দিল শীৎকারের আওয়াজ একটা হাত ঢুকিয়ে দিল পেটের নিচ দিয়ে ওর নিজ যোনিতে ক্লাইটোরিসে উন্মাদের মত ঘষছে “আঃ আমার হয়ে গেল, হয়ে গেল….” বলে সহসা পুরো ভেঙে গেল আপু আমিও ওর উপর পড়ে গেলাম বলে বাধা পড়ল “থামিস না, থামিস না, লক্ষী ভাই আমার, কর, আরো জোরে, আহ….” ওর যোনীর ভেতরের দেয়াল আচমকা কামড়ে ধরল প্রায় সাথে সাথেই আমারও শেষ মুহূর্ত ঘনিয়ে এলো নিজের তাগিদেই পাশবিক শক্তি দিয়ে ঠাপাতে লাগলাম আপু ভীষণ চিৎকার করে নেতিয়ে পড়ল, জলে ভিজে গেল আমার যৌনাঙ্গের সমস্ত এলাকা এদিকে আমিও “আপু, নে ধর…” বলে ছেড়ে দিলাম অনুভব করলাম বিশাল একটা স্রোতের মত ঢেউ যেন আছড়ে পড়ছে আমার শরীরটা ধনুকের ছিলার মত টান টান হয়ে গেছে, যেন ছিঁড়ে যাবে কিছুই দেখতে পাচ্ছিনা চোখে, শুধু সীমাহীন অনন্য উত্তেজনা…

No comments:

Post a Comment