Wednesday, August 22, 2012

নিতুর সাথে ভালোবাসার নাটক (পার্ট - ১)


মেয়েটার নাম নিতু (ছদ্ম নাম)। ও একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে আর্কিটেকচার এ পরছে। ওর সাথে আমার মোবাইল আড্ডায় পরিচয়, পরিচয়ের পর থেকে প্রতিদিন অনেক কথা হতো মোবাইলে। আমার সাথে নিতুর যখন পরিচয় হয়েছিল তখন ও চুটিয়ে প্রেম করে যাচ্ছিল আরো একটি ছেলের সাথে। ছেলেটিকে ও ওর জামাই বলে সম্মোধন করে আমাকে অনেক কথাই বলতো! অনেক কথাই বললাম এতোক্ষন হয়তো অনেকেই বিরক্ত হয়ে পুরো গল্পটা পরার ইন্টারেস্ট হারিয়ে ফেলেছে। আসল কথায় আসি, নিতু... নিতু সম্পর্কে কিছু লিখতেই আমার শরীরের মধ্যে ক্যামন যেন শিহরন হচ্ছে। মেয়েটাকে একবার দেখলেই ওকে চোদার ইচ্ছে হবে না এমন ছেলে পাওয়া টাফফ! যেমন সেক্সি ফিগার, তেমনি সুন্দর দেখতেও। প্রথম দেখেই আমি ওর প্রেমে পড়ে গেলাম। এর পর থেকে শুধু প্লান করতে থাকলাম কি করে নিতুকে বাগে আনা যায়, ও আমার সাথে কথা বলতে অনেক লাইক করতো। একদিন কথা বলতে বলতে একটু রোমান্টিক টপিক শুরু করায় কাজ হলো নিতু বেশ নরম হয়ে আহ্লাদে আমার বুকে নিজেকে যেন একাকার করতে চাইছে। আমাদের তখনো দেখা হয়নি, ওকে দেখেছি আমি ওর কিছু ছবি আমাকে ই-মেইল করেছিল বলে।
যাই হোক আমি আর নিজেকে কনট্রোল করতে পারছিলাম না তাই ওকে প্রায় জোড় করেই আমার সাথে দেখা করাতে রাজি করালাম। ও আমাকে ওর ক্যাম্পাসে যেতে বললো, আমি ঠিক সময়ে হাজির হয়ে গেলাম। তখন দুপুর, তাই আমি কিছু খাবার কিনে নিলাম KFC থেকে। এরপর ওর ফোন পেয়ে ওকে খুজে নিলাম...... আমি যখন ওর সামনে তখন আমার কাছে মনে হচ্ছিল আমি স্বপ্নের মধ্যে ছিলাম। ও আমাকে চিনতে পারেনি তাই আমার দেরী দেখে আবার আমার মোবাইলে ফোন করছিল, আমি ওর সামনে ফোন এর লাইন কেটে দিয়ে বললাম
ক্যামন আছো নিতু?
ভালো, এতো দেরী করলা কেন?
স্যরি! আমি দেরী করিনি, এসেছি অনেক্ষন হল কিন্তু তোমার এই সেক্সি ফিগার এত সামনে থেকে দেখে আমার ক্যামন যেন হয়ে গিয়েছিল... তাই!
হয়েছে... আর ঢং করতে হবে না... এবার চল কোথায় যেতে হবে আমাকে নিয়ে চল... আমার ক্ষুদা লেগেছে অনেক খাব...
চল যাই... একটা রিক্সা নিলাম ইস! নিতুর শরীরের সাথে আমার শরীর লাগতেই আমি গরম হয়ে গেলাম... আমার বারাটার লাফা লাফি শুরু করতে লাগলো। নিতু হটাত আমার একটি হাত ওর হাতের মধ্যে নিয়ে আমাকে বললো শুনো আমি কিন্তু বেশিক্ষন সময় থাকতে পারব না আমার গাড়ী চলে আসবে আমাকে নিতে।
আমার নিতুর কথা কিছুই কানে গেল না, আমি কিছু বলছি না দেখে নিতু আমার হাতে ঝাকুনি দিয়ে বললো কি ব্যাপার তুমি আমার কথার কোন উত্তর দিলে না যে?
হুঁঃ বলো! বলে কেঁপে উঠতে দেখে নিতু হেসে একাকার বললো তুমি কি জেগে জেগে ঘুমচ্ছিলে নাকি? আমি মুচকি হেসে আরে নাহ! বলে বললাম হ্যা এবার বল কি বলছিলে... নিতু মৃদু রাগ দেখিয়ে বললো কিচ্ছু না।
রিক্সা যায়গা মতন থেমে গেল। রিক্সা ওয়ালাকে বিদায় করে আমরা চলে এলাম আমার এক বন্ধুর একটা পাঁচতলা বিল্ডিং এর ৫ম তলাতে, এইটা পুরোটাই ফাকা ছিল, কারণ যে অফিস ছিল ওরা নেমে যাওয়ায় এই অবস্থা।
যাইহোক আমার বন্ধুর কেয়ারটেকার আমাদের বসার জন্য দুইটা চেয়ার এবং একটা ব্রেঞ্চ মতন ব্যবস্থা করে দিয়ে চলে গেল আর বলে গেল স্যার কোন দরকার পরলে আমাকে ফোন দিয়েন চলে আসবো।
নিতু পুরো ফ্লোর ঘুরে ঘুরে দেখছিল, এরপর নিতুকে কাছে ডাকতে লাগলাম ও একটু ভাব নিয়ে দূর থেকেই বলতে লাগলো তোমার যা বলার দূর থেকেই বল। আমি ওকে ধরতে গেলেই ও আমার সাথে ছোট বাচ্চাদের মতো করে দৌড়াতে লাগলো... আর হাসতে লাগলো... উফ! মেজাজ টা চরমে উঠলেও কিছু বলতে পারতেছিলাম না...
এর পর আমি চেয়ারে বসে খাবারের প্যাকেট হাতে নিয়ে খুলতে লাগলাম এবার নিতু নিজে থেকেই এসে আমার পাশের চেয়ারটাতে বসে বললো কিছু করতে পারবে না আমার সাথে, শুধু বসে গল্প করব আর খাব ওকে?
আমি মাথা নাড়িয়ে সায় দিলাম! এর পর ও নিজেই কি একটা গল্প বলতে থাকল এর মধ্যেই আমি সুযোগ বুঝে ওকে পাশ থেকে জড়িয়ে ধরলাম ও হাত ঝাকুনি দিয়ে মৃদু বাধা দিল কিন্তু লাভ হলো না।
আমি ওকে জড়িয়ে ধরে ওর কাধে মুখ নিয়ে ওর শরীরের ঘ্রান নিচ্ছিলাম নিতু তখন একটু জড়তা ভেঙ্গে আমার আরো কাছে চেপে বসলো এর পর আমি আস্তে আস্তে নিতুর ঘার, কাধ, মাথার মধ্যে আমার ঠোট ঘসতে লাগলাম, আমি পাগল হয়েই ছিলাম তাই সেটাকে ভালো করে কাজে লাগাচ্ছি...
এরপর নিতুর শ্বাস-প্রশ্বার ভারী হয়ে গেল ও তখন আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারলো না। চেয়ার থেকে উঠে আমার কোলে বসে আমার ঠোট ওর মুখে পুরে নিয়ে পাগলের মতন চুসতে লাগল... আর মুখ দিয়ে গোঃ গোঃ করতে থাকলো আমার একটা হাত টেনে নিয়ে ওর একটা বুবস এর উপর চেপে ধরল আর বললো আমি আর পারছি না... আমি ওর দুধ টাকে জোরে জোরে টিপছি আর ওর ঠোট চুসছি... এবার ও আমার কোল থেকে নেমে ওর টস টসে দুধ টেনে বের করতে চেস্টা করলো... আমি ওর জামাটা খুলতে চাইলাম ও বাধা দিল... এর পর ও একটা দুধ টেনে বের করে আমার মুখের সামনে ধরে বললো যত ইচ্ছা খেয়ে নাও..... ওহ! এমন একটা দিনের জন্যে মনে হয় কত দিন অপেক্ষা করেছি। জামার উপর দিয়ে কোন মেয়ের দুধ দেখলেই ক্যামন লাগতো... আর আজ আমার সামনে এমন বিশাল সাইজের একটা (একদম কচি ছোট সাইজের ডাবের মতন) দুধ আমার মুখে নিব, ইস অহ আহ চরম তৃপ্তি সহকারে দুধের নিপল চুসে চুসে আর একটা দুধ টিপে টিপে নিতুকে আরো বেশী গরম করে তুললাম.... ও মুখ দিয়ে কেমন যেন এক অদ্ভুদ শব্দ করতে লাগলো।
এবার আমার একটা হাত ওর পেটের উপর বোলাতে লাগলাম আর আস্তে আস্তে ওর ভোদার দিকে এগুতে থাকলাম নিতু বুঝতে পেরে আমাকে বাধা দিল এবং আমার হাত টা ধরে সরিয়ে দিয়ে আমাকে জোরে জোরে চুমু খেতে লাগলো।
নিতু আমার কোলের মধ্যে বসে পরে আমাকে চুমু খাচ্ছিল আর আমি আমার দুই হাত দিয়ে ওকে পিছন থেকে চেপে ধরেছিলাম..... আমি ওর পাছা টাকে আদর করতে লাগলাম আর পায়ের মাঝখান পায়জামার উপর দিয়েই ওর ভোদায় টাচ করতে চেস্টা করতে লাগলাম এবার নিতু আর বাধা দিতে পারলো নাআমি একটা হাত সামনে এনে আর একটা হাত পিছনে থেকে নিতুর ভোদায় হাত বোলাতে লাগলাম নিতু পুরো সাপের মতন ফোসাতে লাগলো...
আমি এবার নিতুর কানের কাছে মুখ নিয়ে ওকে আদর করে ফিস ফিস করে বললাম নিতু আমি তোমাকে জোর করব না যদি তোমার আপত্তি থাকে... নিতু বললো না জান এইটা থাক এটা আমি বিয়ের আগে মরে গেলেও করব না....
এইটা বলেই নিতু একটু মন খারাপ করে ফেললো আমি চট করে ওর মনের অবস্থা বদলাতে বললাম নিতু এতক্ষন তো তুমি আদর খেলে আমাকে আদর করবে না? এবার নিতু মুচকি হেসে আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার বুকের সাথে ওর দুধ গুলো চেপে ধরলো। এরপর আমাকে বললো জান তুমি অনেক ভালো.... তুমি অনেক লক্ষী, আমি অনেক প্লীজড তোমার উপর যে তুমি আমাকে জোড় করনি।
আমাকে জোর করে হয়তো তুমি আজ আমাকে করতে পার তাতে করে এরপর তোমাকে ঘৃনা ছাড়া আর কিছুই করতে পারতাম না। নিতু আমাকে ছেড়ে দিয়ে উঠে বসে আমার প্যান্টের জীপার খুলতে চেস্টা করল... আমার ধন বাবাজি অনেক ক্ষন ধরেই টন টন করছিল একটা সময় পুরো কন্ট্রোল করতে পারতেছিলাম না তারপর আস্তে আস্তে একটু ঠিক হয়ে এসেছিল কিন্তু নিতুর হাতের ছোয়া পাবার পরই আবার লাফাতে থাকলো.. নিতু মুচকি হেসে জীপার খুলে দেখতে চাইল, আমি জীপার খুলে টেনে বের করতেই নিতু বিশ্বয়! হয়ে হাঁ করে তাকিয়ে থেকে বললো ওরে বাবা এত বড়? আর এত মোটা? তুমি কি এর আগে কারো সাথে সেক্স করেছো?
আমি মাথা নাড়িয়ে না সুচক জবাব দিলাম, ওর কি মনে হল কে জানে? যাই হোক নিতু আমার ধোনটা হাতে মধ্যে ধরে টিপতে টিপতে বলল জান তুমি যদি জোর করে আমাকে তোমার এত বড় ধোনটা আমার ভোদায় ঢুকাতে তাইলে আমি মারাই যেতাম! আমি বললাম কিছুই হত না যদি বিশ্বাস না কর তাহলে চেস্টা করে দেখতে পারি।
ও আমার মুখে হাত চেপে বলল না জান আমরা ওই একটা জিনিস বাদ দিয়ে যা আছে সব করব বলেই বলল তুমি চাইলে আমি তোমার ধনটা মুখের মধ্যে নিয়ে চুসে দিব...

No comments:

Post a Comment